আপনার আদরের সোনা মণির জন্য দাঁতের যত্নে (tooth care) ৭ টি টিপস (tips).........
১। আপনার শিশুর দুধ দাঁত না উঠলেও ফিডার বা দুধ খাওয়ানোর পরে পরিস্কার ভেজা সুতি কাপড় বা ভেজা গজ দিয়ে মাড়ি পরিস্কার করে দিবেন।
২।অধিকাংশ অভিভাবকই মনে করেন যে বাচ্চাদের দুধ দাঁতের যত্নের প্রয়োজন নেই,কারন দুধ দাঁত পড়ে গিয়ে স্থায়ী বা আসল দাঁত উঠবে। ভুল ধারণা। কারন দুধ দাঁতই স্থায়ী বা আসল দাঁত ওঠার জায়গা ধরে রাখে,যে দাঁত দিয়ে আপনার শিশু খাবার খাবে বা কথা বলবে। দুধ দাঁত যদি নির্দিষ্ট সময়ের আগে ক্ষয় হয়ে যায়, মাড়িতে ইনফেক্বেশন হয় বা পড়ে যায় তবে স্থায়ী বা আসল দাঁত ওঠার সময় বেশি জায়গা পেয়ে আঁকাবাঁকা হয়ে উঠতে পারে।
৩। সাধারনত বাচ্চাদের নিচের মাড়ির সামনের ২ টা দাঁত প্রথমে ওঠে। তখন থেকেই যে কোন কিছু খাবার পর দাঁত ও মাড়ি মুছে দিবেন।কখনই দীর্ঘ সময়ের জন্য বাচ্চাকে ফিডার মুখে নিয়ে থাকতে দিবেন না এবং ফিডার মুখে নিয়ে যেন ঘুমিয়ে না পড়ে সেদিকে খেয়াল রাখবেন। নতুবা ক্যারিজ হয়ে দাঁতে ক্যাভিটি বা গর্ত হয়ে যাবে সহজেই।
৪। অধিকাংশ শিশু খাদ্য খাওয়ার পর পানি দিয়েই পরিস্কার হয়ে যায়,তবে যত দ্রুত সম্ভব (২৪ মাস পর)বাচ্চাকে ব্রাশের সাথে পরিচয় করিয়ে দিতে হবে। ব্রাশ অবশ্যই নরম হতে হবে।
৫। পারতপক্ষে চকলেট,মিমি,কেক,জুস নিয়মিত না খাওয়াতে চেষ্টা করবেন। হঠাৎ কখনো খেলে ভাল করে পরিস্কার করে দিবেন এবং পানি খাওয়াবেন।
৬। বাচ্চার বয়স যখন কমপক্ষে ৩ বছর হবে যখন সে টুথপেস্ট গিলে ফেলার পর্যায়ে নেই তখন তার ব্রাশে ফ্লুরাইডযুক্ত টুথপেস্ট দিন। ফ্লুরাইড দাঁতের ক্ষয় রোধ করার জন্য জরুরী।
৭। আমেরিকান ডেন্টাল এসোসিয়েসনের মতে বাচ্চার দাঁতের নিয়মিত চেকআপ ১ বছর হওয়ার পরই করানো উচিত। কিন্তু অধিকাংশ চিলড্রেন ডেন্টিস্ট এর মতে ৩ বছরের পরে বাচ্চাকে ডেন্টিস্ট এর কাছে নিয়ে চেকআপ করানো উচিত ,এর আগে পর্যন্ত ঘরেই যত্ন নিতে পারেন।
যদি আপনি আপনার আদরের শিশুটিকে ছোট বেলা থেকেই দাঁতের যত্ন নিতে শেখান তবে সে এটা অভ্যাসে পরিণত করবে, ফলে আপনার সোনামণির দাঁত হবে সুস্থ, সবল ও হাস্যজ্জল।
১। আপনার শিশুর দুধ দাঁত না উঠলেও ফিডার বা দুধ খাওয়ানোর পরে পরিস্কার ভেজা সুতি কাপড় বা ভেজা গজ দিয়ে মাড়ি পরিস্কার করে দিবেন।
২।অধিকাংশ অভিভাবকই মনে করেন যে বাচ্চাদের দুধ দাঁতের যত্নের প্রয়োজন নেই,কারন দুধ দাঁত পড়ে গিয়ে স্থায়ী বা আসল দাঁত উঠবে। ভুল ধারণা। কারন দুধ দাঁতই স্থায়ী বা আসল দাঁত ওঠার জায়গা ধরে রাখে,যে দাঁত দিয়ে আপনার শিশু খাবার খাবে বা কথা বলবে। দুধ দাঁত যদি নির্দিষ্ট সময়ের আগে ক্ষয় হয়ে যায়, মাড়িতে ইনফেক্বেশন হয় বা পড়ে যায় তবে স্থায়ী বা আসল দাঁত ওঠার সময় বেশি জায়গা পেয়ে আঁকাবাঁকা হয়ে উঠতে পারে।
৩। সাধারনত বাচ্চাদের নিচের মাড়ির সামনের ২ টা দাঁত প্রথমে ওঠে। তখন থেকেই যে কোন কিছু খাবার পর দাঁত ও মাড়ি মুছে দিবেন।কখনই দীর্ঘ সময়ের জন্য বাচ্চাকে ফিডার মুখে নিয়ে থাকতে দিবেন না এবং ফিডার মুখে নিয়ে যেন ঘুমিয়ে না পড়ে সেদিকে খেয়াল রাখবেন। নতুবা ক্যারিজ হয়ে দাঁতে ক্যাভিটি বা গর্ত হয়ে যাবে সহজেই।
৪। অধিকাংশ শিশু খাদ্য খাওয়ার পর পানি দিয়েই পরিস্কার হয়ে যায়,তবে যত দ্রুত সম্ভব (২৪ মাস পর)বাচ্চাকে ব্রাশের সাথে পরিচয় করিয়ে দিতে হবে। ব্রাশ অবশ্যই নরম হতে হবে।
৫। পারতপক্ষে চকলেট,মিমি,কেক,জুস নিয়মিত না খাওয়াতে চেষ্টা করবেন। হঠাৎ কখনো খেলে ভাল করে পরিস্কার করে দিবেন এবং পানি খাওয়াবেন।
৬। বাচ্চার বয়স যখন কমপক্ষে ৩ বছর হবে যখন সে টুথপেস্ট গিলে ফেলার পর্যায়ে নেই তখন তার ব্রাশে ফ্লুরাইডযুক্ত টুথপেস্ট দিন। ফ্লুরাইড দাঁতের ক্ষয় রোধ করার জন্য জরুরী।
৭। আমেরিকান ডেন্টাল এসোসিয়েসনের মতে বাচ্চার দাঁতের নিয়মিত চেকআপ ১ বছর হওয়ার পরই করানো উচিত। কিন্তু অধিকাংশ চিলড্রেন ডেন্টিস্ট এর মতে ৩ বছরের পরে বাচ্চাকে ডেন্টিস্ট এর কাছে নিয়ে চেকআপ করানো উচিত ,এর আগে পর্যন্ত ঘরেই যত্ন নিতে পারেন।
যদি আপনি আপনার আদরের শিশুটিকে ছোট বেলা থেকেই দাঁতের যত্ন নিতে শেখান তবে সে এটা অভ্যাসে পরিণত করবে, ফলে আপনার সোনামণির দাঁত হবে সুস্থ, সবল ও হাস্যজ্জল।
আপনিও চাইলে সবাইকে সচেতন করতে পারেন, পোস্টটি শেয়ার করার মাধ্যমে।
সবাই ভাল থাকুন, সুস্থ থাকুন, আপনার শিশুর দিকে খেয়াল রাখুন।
সবাই ভাল থাকুন, সুস্থ থাকুন, আপনার শিশুর দিকে খেয়াল রাখুন।
ধন্যবাদ সবাইকে।
ডা. তুহিন শর্মা
বিডিএস (ডি ইউ),পি.জি.টি (এস.এস.এইচ),ঢাকা।
ওরাল হেলথ্ ও রিসার্চ সেন্টার
(সনোল্যাবের পাশে)
ধাপ, জেল রোড; রংপুর।
ডা. তুহিন শর্মা
বিডিএস (ডি ইউ),পি.জি.টি (এস.এস.এইচ),ঢাকা।
ওরাল হেলথ্ ও রিসার্চ সেন্টার
(সনোল্যাবের পাশে)
ধাপ, জেল রোড; রংপুর।
No comments:
Post a Comment