পৃষ্ঠা

Monday, March 23, 2015

ওরাল হেলথ্ ও রিসার্চ সেন্টার,রংপুর।

ছবিতে ওরাল হেলথ্ ও রিসার্চ সেন্টার :

 ওরাল হেলথ্ ও রিসার্চ সেন্টার
       (সনোল্যাবের পাশে)
        ধাপ, জেল রোড; রংপুর।
ফিতা কেটে ওরাল হেলথ্ ও রিসার্চ সেন্টার'এর উদ্বোধন করছেন মেয়র সরফুদ্দীন আহমেদ ঝন্টু।



ওরাল হেলথ্ ও রিসার্চ সেন্টার'এর শুভ উদ্বোধন উপলক্ষে র‍্যালিতে রংপুরের মেয়র  

ও ডেন্টিস্টবৃন্দ 

 

 

অভ্যত্থনা ডেস্ক

 

 

 

 

 

 

 

 

বিস্তারিত  আমাদের ফেসবুক পেজে

আমাদের ব্লগ ওরাল হেলথ্ ও রিসার্চ সেন্টার 

 

http://adf.ly/1BngUj

Thursday, March 19, 2015

প্রফেসর (ডাঃ) মতিউর রহমান মোল্লা স্যার রংপুরে !!

রংপুরের রোগী ও ডেন্টিস্টদের জন্য সুখবর!!

আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন ডেন্টাল সার্জন মোল্লা স্যার রংপুরে আগামী ২৯ মার্চ, বিনামুল্যে ওরাল হেলথ্ ও রিসার্চ সেন্টারে রোগীদের দন্ত চিকিৎসা সেবা প্রদান করবেন। এবং রংপুরের ডেন্টিস্টদের সাথে সেমিনার ও চিকিৎসাশাস্ত্র নিয়ে মতবিনিময় করবেন।
http://dentaltreatmentbd.blogspot.com/2015/03/blog-post_19.html
প্রফেসর (ডাঃ) মতিউর রহমান মোল্লা

 প্রফেসর (ডাঃ) মতিউর রহমান মোল্লা ১৯৭৮ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিডিএস (ব্যাচেলর অব ডেন্টাল সার্জারি) ডিগ্রী অর্জন করেন। তিনি ১৯৮৩ সালে ওরাল ও ম্যাক্সিলোফেশিয়াল সার্জারির উপর জাপানের ওসাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ডিপ্লোমা সম্পন্ন করেন এবং ১৯৮৭ সালে জাপানের হিরোশিমা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে একই বিষয়ের উপর পিএইচডি সম্পন্ন করেন। তিনি ২০০৭ সালে ওরাল ও ম্যাক্সিলোফেশিয়াল সার্জারি'র উপর ঢাকার বিসিপিএস থেকে এফসিপিএস সম্পন্ন করেন। জাপানের পাশাপাশি তিনি অস্ট্রেলিয়া ও কানাডা থেকেও সার্জিক্যাল প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেছেন।

ডাঃ মোল্লা দেশের একজন সুপ্রতিষ্ঠিত সিনিয়র ওরাল ও ম্যাক্সিলোফেশিয়াল সার্জন এবং তিনি ১৯৮৭ সাল থেকে গুরুত্বপূর্ণ সব ওরাল ও ম্যাক্সিলোফেশিয়াল সার্জারি সফলতার সাথে সম্পন্ন করে আসছেন। তিনি ঢাকা ডেন্টাল কলেজ, শহীদ সোহ্রাওয়ার্দী হাসপাতাল ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়-সহ দেশের খ্যাতনামা বহু হাসপাতালে চিকিৎসাসেবা প্রদান করেছেন। দেশ-বিদেশের বহু স্বনামধন্য  জার্নালে তার অসংখ্য প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে।

ডাঃ মোল্লার সার্জিক্যাল কর্মকাণ্ডের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে: ওরাল সার্জারি ও মুখের ক্যান্সারের সার্জারি, ডেন্টাল ইমপ্লান্ট, ডেন্টো-এলভিওলার সার্জারি, দুর্ঘটনায় ভেঙে যাওয়া মুখ ও চোয়ালের হাড় সংযোজন ও সঠিকীকরণ, চোয়ালের টিউমার, সিস্ট ও মুখের ক্যান্সারের চিকিৎসা, রিকন্স্ট্রাকশন, কসমেটিক সার্জারি, প্যালেট ইত্যাদি।  

মাল্টি-ডিসিপ্লি−নারি সার্জিক্যাল ম্যানেজমেন্টে; বিশেষ করে নিউরো-সার্জারি, প্লাস্টিক সার্জারি, ইএনটি, ডেন্টিস্ট্রি এবং সহযোগী অন্যান্য বিভাগে তার রয়েছে বিশেষ আগ্রহ।


স্থানঃ  ওরাল হেলথ্ ও রিসার্চ সেন্টার
       (সনোল্যাবের পাশে)
        ধাপ, জেল রোড; রংপুর।
        তারিখঃ ২৯ মার্চ , ২০১৫।
        সময়ঃ সকাল ১১:০০ থেকে দুপুর ০১:০০ টা পর্যন্ত।


 প্রকাশনা ও সম্পাদনাঃ  ডাঃ তুহিন শর্মা

Wednesday, March 18, 2015

কিভাবে মুখ ও দাঁতের যত্ন নেবেন

সুস্থ সবল দেহের জন্য দাঁত ও মাড়ি তথা মুখের স্বাস্থ্য ভালো রাখা একান- প্রয়োজন। দাঁত ও মুখের ভেতরের স্বাস্থ্যকে অবহেলা করে নিরোগ জীবন আশা করা যায় না।
মুখ ও দাঁতের যত্নে করণীয় উপদেশ, সবার জন্য সাধারণ উপদেশ:
০ প্রতিদিন সকালে এবং রাতে ঘুমাবার আগে টুথপেস্ট ও ব্রাশ দিয়ে ওপরের দাঁত ওপর থেকে নিচে এবং নিচের দাঁত নিচ থেকে ওপরের দিকে এবং দাঁতের ভেতর দিকেও মাজবেন।
০ ফ্লুরাইড দেয় যে কোনো টুথপেস্ট দাঁতের জন্য উপকারী। দু-তিন মাস অন-র টুথপেস্ট ও ব্রান্ড বদলাবেন, কারণ বিভিন্ন পেস্টে বিভিন্ন ধরনের উপাদান থাকে।
০ যেসব জায়গা ব্রাশ দিয়ে পরিষ্কার করা সম্ভব নয় সেসব জায়গায় ডেন্টাল ফ্লস ব্যবহার করবেন।
০ কয়লা, গুল, টুথ পাউডার, ছাই, মাটি, গাছের ডাল ইত্যাদি ব্যবহার নিষেধ।
০ অত্যধিক পান-সুপারি খাবেন না- এতে দাঁত ক্ষয় হয়ে যায়।
 বিড়ি-সিগারেট খাবেন না- এতে মুখ ও দাঁতের ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
০ বিশেষ বিশেষ খাদ্য যেমন-পাউরুটি, বিস্কুট, কেক, টফি লজেন্স, আইসক্রিম ইত্যাদি খাওয়ার পর উত্তমরূপে দাঁত পরিষ্কার করবেন।
০ ঘুমানোর আগে এবং খাবারের মাঝে কখনো বিস্কুট, কেক, টফি লজেন্স খাবেন না, আর খেলেও ভালো করে দাঁত পরিষ্কার করে ফেলবেন।
০ হাঁ করে ঘুমানোর অভ্যাস হলে তা পরিহার করবেন, কারণ হাঁ করে ঘুমানোর ফলে মুখে ও দাঁতের রোগ বেড়ে যায়।
মা ও শিশুদের জন্য উপদেশ:
০ মায়ের দুধ শিশুদের শরীর ও দাঁতের আদর্শ খাদ্য। যেসব মা শিশুদেরকে ফিডার দিয়ে দুধপান করান, তারা একই নিপল দীর্ঘদিন ব্যবহার করবেন না। ঘুমের মধ্যে শিশুদেরকে কোনোক্রমেই ফিডার দেবেন না; দিলে দাঁতের মারাত্মক ক্ষতি হবে। দেড় থেকে দুই বছরের শিশুদেরকে ফিডার ছাড়িয়ে পেয়ালায় দুধপান করার অভ্যাস করান।
০ সময়মতো আপনার ছেলে-মেয়েদের দুধের দাঁত ফেলে দেবেন। নচেত স্থায়ী দাঁত বাঁকা-ত্যাড়া হওয়ার আশঙ্কা থাকে।
০ শিশু-কিশোর-কিশোরী যদি কোনো কারণে আঙুল চোষার অভ্যস্থ হয় সে ক্ষেত্রে ওই অভ্যাস রোধ করতে হবে। অপরাগতায় ডেন্টাল সার্জনের পরামর্শ নিন। নতুবা দাঁত আঁকা-বাঁকা, উঁচু নিচু ও অসামঞ্জস্যপূর্ণ হবে। এ ছাড়া মুখের ও চোয়ালের স্বাভাবিক গঠন ব্যাহত ও বেমানান হতে পারে এবং মুখশ্রীর গঠন ব্যাহত হতে পারে।
০ আঁশালো ও শক্ত খাদ্য যেমন-গাজর, পেঁয়ারা, আমড়া, আখ, আনারস, নাশপাতি, আপেল, নারকেল ইত্যাদি দাঁত ও মাঢ়ি সুস্থ থাকতে সাহায্য করে। উপরন- চোয়ালের স্বাভাবিক গঠনে সহায়তা করে।
০ লেবু, আমলকী, কমলা, টমেটো ও বিভিন্ন ধরনের শাক-সবজিতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি ও অন্যান্য ভিটামিন থাকে। ভিটামিন সি দাঁতের ও মাড়ির জন্য উপকারী।
০ গর্ভকালীন মায়েরা টেট্রাসাইক্লিন জাতীয় অ্যান্টিবায়োটিক খাবেন না। কারণ এটি শিশুর দাঁতের মারাত্মক ক্ষতি করে। শিশু জন্মানোর পরেও শিশুকে ওই জাতীয় অ্যান্টিবায়োটিক ১২ বছর পর্যন্ত দেবেন না। কারণ এতে স্থায়ী দাঁতের ক্ষতি হবে।
প্রতিরোধ: দাঁত নষ্ট হয় শুধু আমাদের বদ অভ্যাস এবং অনিয়মিত দাঁত পরিষ্কার করার কারণে। তবে এ কথা সত্য যে, সবারই রোগ প্রতিরোধ করার ক্ষমতা সমান থাকে না। যারা নিয়মিত দাঁতের যত্ন করেন ও দাঁত নিয়মিত পরীক্ষা করান তারাই ভাগ্যবান। বছরে অন্তত: দু’বার একজন অভিজ্ঞ ডেন্টাল সার্জনের কাছে মুখ ও দাঁত পরীক্ষা করানো ভালো। কারণ দন্তক্ষয় বা ডেন্টাল ক্যারিজ প্রাথমিক অবস্থায় নির্ণয় করা গেলে চিকিৎসা (ফিলিং) করিয়ে দীর্ঘদিন দাঁতটি বাঁচানো সম্ভব। তেমনি মাঢ়ির রোগ (দাঁতের গোড়া দিয়ে রক্ত পড়া) ও প্রাথমিক অবস্থায় ধরা পড়লে স্কেলিং করালে দাঁত নড়ে না বা ফেলে দিতে হয় না। যাদের দাঁত ইতোমধ্যে নষ্ট হয়ে গেছে তাদের মনে রাখা উচিত দেহের কোনো অংশের যত্ন নেয়ার দরকার বা প্রয়োজন ফুরিয়ে যায় না। অস্বাভাবিক দাঁতকে যে ভাবেই হোক চিকিৎসা করিয়ে টিকিয়ে রাখাই শ্রেয়। আজকাল চিকিৎসা বিজ্ঞানের উন্নতির সাথে সাথে দন্ত-চিকিৎসার প্রয়োগ ও প্রসার অনেক গুণে বেড়ে গেছে। 

তাই একটি মূল্যবান দাঁতকে ফেলে দেয়ার আগে একটু ভেবে দেখা দরকার নয় কি?

দাঁতের যত্নে অজানা টিপস

কে-না শুনতে চায়- ‘আপনার হাসিতে মুক্তা ঝরে’। কিন্তু ‘মুক্তাঝরা হাসি’ কি অনায়াসে মেলে? না, এমন হাসি পেতে হলে চাই সুন্দর দাঁত। আপনার সৌন্দর্য ফুটিয়ে তুলতে দাঁতের গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রয়েছে। তাই দাঁতের যত্ন নেয়া একান্ত প্রয়োজন। পানির সমস্যাসহ নানা কারণে অনেকেই দাঁতের সমস্যায় ভুগছেন। দাঁতের যত্ন নিতে তাই জেনে নিন অজানা কিছু টিপস।

খুব শক্ত খাবার বা আলমন্ড কম খাবেন। আলমন্ড শরীরের পক্ষে ভালো হলেও খুব শক্ত হবার কারণে দাঁতের শিরায় চিড় বা ভাঙন ধরতে পারে এবং খুব স্বভাবিকভাবেই দাঁতের ক্ষতি করতে পারে।

এনার্জি ড্রিন্ক বা খুব মিষ্টি সংমিশ্রিত পানীয় বর্জন করুন। এতে দাঁতের ভীষণ ক্ষতি হয়।

 লেবু বা টক জাতীয় খাবার যদিও দাঁতের পক্ষে ভালো কিন্তু অতিরিক্ত পরিমাণে খেলে তা দাঁতের পক্ষে মারাত্মক ক্ষতি করতে পারে। এতে দাঁতের এনামেল নষ্ট হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে৷ কারণ টক জাতীয় ফল থেকে অনেক পানি বেরোয় এবং অ্যাসিড জাতীয় দ্রব্যও থাকে। এর ফলে দাঁতের ভেতরের অংশ নরম হয়ে গিয়ে দাঁতের ভীষণ ক্ষতি করে। তবে আপনি যদি টক জাতীয় খাবার খেতে ভালবাসেন তাহলে সেটা খাবার পর একটু চিজ কামড়ে নিতে বা খেতেও পারেন। চিজ অ্যাসিডের মান কমিয়ে দাঁতের সুরক্ষা করে।

এভাবেই মেনে চলুন টিপসগুলো আর নিজের দাঁত তথা নিজেকে সুন্দর রাখুন। এবং হাসুন প্রত্যয়ের হাসি।

breakingnews.com.bd 

Monday, March 16, 2015

সামনের ফাঁকা দাঁতের চিকিৎসা

ছোটবেলার ফোকলা দাঁতের হাসি মায়ের মনকে আনন্দে ভরিয়ে তোলে। কিন্তু পরিণত বয়সে যখন নিজেকে সেই ফোকলা দাঁতের অনুভূতি নিয়ে হাসতে হয় তখন আর কষ্টের সীমা থাকে না।
আমাদের মুখে প্রাপ্তবয়স্কদের ৩২টি স্থায়ী দাঁত থাকে। প্রতিটি দাঁতের আকৃতি ভিন্ন ভিন্ন ধরনের হলেও মুখের ভেতরে তা সুবিন্যস্তভাবে থাকে। একের পর এক দাঁত সাজানো থাকলেও কোনো কোনো ক্ষেত্রে ২ দাঁতের মাঝে কিছুটা ফাঁকা থাকতে পারে। পেছনের দিকের দাঁতের মাঝে ফাঁকা থাকার কারণে খাদ্য আটকে নানা রকম সমস্যা দেখা দিলেও সৌন্দর্যের দিক দিয়ে খুব একটা সমস্যার সৃষ্টি হয় না। কিন্তু এ ফাঁকাটি যদি আমাদের সামনে দুটো দাঁতের মাঝখানে হয় তবে তা সৌন্দর্য রক্ষায় বড় একটা খুঁত হিসেবে দেখা দেয়।
আমাদের ওপরের মাড়ির সামনের যে দুটো দাঁত অপেক্ষাকৃত একটু বড় অনেকটা চারকোনার মতো, সেই দুটো দাঁতের মাঝে কারো কারো বেলায় একটি বিশেষ ফাঁকা লক্ষ করা যায়। জন্মগতভাবেই এ ত্রুটি চোখে পড়ে। এ ধরনের ফাঁকাকে ডেন্টাল সার্জনরা ডায়াস্টিমা বলে থাকেন।
ডায়াস্টিমা প্রকৃতিগতভাবে স্থায়ীভাবে তাদের একটি সমস্যা। কিন্তু এর জন্য বস্তুত কেউই দায়ী নয়। সমস্যা থাকলে তার সমাধান নিশ্চয়ই আছে। ডেন্টাল সার্জনরা খুবই নিয়মতান্ত্রিক ও সহজ কিছু চিকিৎসা পদ্ধতির মাধ্যমে এ সমস্যার সমাধান দিয়ে থাকেন।
ডেন্টাল সার্জনরা ডায়াস্টিমা সমস্যা সমাধানে বেশকিছু চিকিৎসা পদ্ধতি দিয়ে থাকেন। এর মধ্যে একটি হলো অর্থোডোনটিক চিকিৎসা পদ্ধতি। যেখানে ব্রেসেস নামক বন্ধনীর সাহায্যে এ বিশেষ ফাঁকা জায়গা কমিয়ে আনা যায়। এটি একটু ব্যয়বহুল। তবে পোরসেলিন ভেনিয়ার অপেক্ষাকৃত স্বল্পমূল্যের চিকিৎসা পদ্ধতি। যাকে ইনস্ট্যান্ট অর্থোডোনটিক চিকিৎসা বলা হয়।
অন্যান্য উন্নত দেশের তুলনায় আমাদের দেশের দুটো পদ্ধতির ব্যয় কম হলেও সবচেয়ে স্বল্পমূল্যের পদ্ধতিটি হলো কনভেনশনাল ক্রাউনব্রিজ। এটি খুবই চমৎকার একটি পদ্ধতি। অনেক সময় এটি পোরসেলিন ভেনিয়ার থেকে বেশি কার্যকর।
ডায়াস্টিমার সমস্যার সমাধান এখন আপনার হাতের নাগালে। তাই সৌন্দর্যহীনতার সঙ্গে সঙ্গে আপনি যেন ব্যক্তিত্বহীনতায় আক্রান্ত না হয়ে পড়েন সে জন্য অভিজ্ঞ একজন ডেন্টাল ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করে আপনার আর্থিক সামর্থ্য অনুযায়ী যে কোনো একটি চিকিৎসা পদ্ধতি গ্রহণ করতে পারেন।

ড. আওরঙ্গ।

bdlive24.com