পৃষ্ঠা

Showing posts with label Page two. Show all posts
Showing posts with label Page two. Show all posts

Monday, February 2, 2015

আপনার সোনা মণির জন্য দাঁতের যত্নে ৭ টি টিপস

আপনার আদরের সোনা মণির জন্য দাঁতের যত্নে (tooth care) ৭ টি টিপস (tips).........

১। আপনার শিশুর দুধ দাঁত না উঠলেও ফিডার বা দুধ খাওয়ানোর পরে পরিস্কার ভেজা সুতি কাপড় বা ভেজা গজ দিয়ে মাড়ি পরিস্কার করে দিবেন।

২।অধিকাংশ অভিভাবকই মনে করেন যে বাচ্চাদের দুধ দাঁতের যত্নের প্রয়োজন নেই,কারন দুধ দাঁত পড়ে গিয়ে স্থায়ী বা আসল দাঁত উঠবে। ভুল ধারণা। কারন দুধ দাঁতই স্থায়ী বা আসল দাঁত ওঠার জায়গা ধরে রাখে,যে দাঁত দিয়ে আপনার শিশু খাবার খাবে বা কথা বলবে। দুধ দাঁত যদি নির্দিষ্ট সময়ের আগে ক্ষয় হয়ে যায়, মাড়িতে ইনফেক্বেশন হয় বা পড়ে যায় তবে স্থায়ী বা আসল দাঁত ওঠার সময় বেশি জায়গা পেয়ে আঁকাবাঁকা হয়ে উঠতে পারে।

৩। সাধারনত বাচ্চাদের নিচের মাড়ির সামনের ২ টা দাঁত প্রথমে ওঠে। তখন থেকেই যে কোন কিছু খাবার পর দাঁত ও মাড়ি মুছে দিবেন।কখনই দীর্ঘ সময়ের জন্য বাচ্চাকে ফিডার মুখে নিয়ে থাকতে দিবেন না এবং ফিডার মুখে নিয়ে যেন ঘুমিয়ে না পড়ে সেদিকে খেয়াল রাখবেন। নতুবা ক্যারিজ হয়ে দাঁতে ক্যাভিটি বা গর্ত হয়ে যাবে সহজেই।

৪। অধিকাংশ শিশু খাদ্য খাওয়ার পর পানি দিয়েই পরিস্কার হয়ে যায়,তবে যত দ্রুত সম্ভব (২৪ মাস পর)বাচ্চাকে ব্রাশের সাথে পরিচয় করিয়ে দিতে হবে। ব্রাশ অবশ্যই নরম হতে হবে।

৫। পারতপক্ষে চকলেট,মিমি,কেক,জুস নিয়মিত না খাওয়াতে চেষ্টা করবেন। হঠাৎ কখনো খেলে ভাল করে পরিস্কার করে দিবেন এবং পানি খাওয়াবেন।

৬। বাচ্চার বয়স যখন কমপক্ষে ৩ বছর হবে যখন সে টুথপেস্ট গিলে ফেলার পর্যায়ে নেই তখন তার ব্রাশে ফ্লুরাইডযুক্ত টুথপেস্ট দিন। ফ্লুরাইড দাঁতের ক্ষয় রোধ করার জন্য জরুরী।

৭। আমেরিকান ডেন্টাল এসোসিয়েসনের মতে বাচ্চার দাঁতের নিয়মিত চেকআপ ১ বছর হওয়ার পরই করানো উচিত। কিন্তু অধিকাংশ চিলড্রেন ডেন্টিস্ট এর মতে ৩ বছরের পরে বাচ্চাকে ডেন্টিস্ট এর কাছে নিয়ে চেকআপ করানো উচিত ,এর আগে পর্যন্ত ঘরেই যত্ন নিতে পারেন।

যদি আপনি আপনার আদরের শিশুটিকে ছোট বেলা থেকেই দাঁতের যত্ন নিতে শেখান তবে সে এটা অভ্যাসে পরিণত করবে, ফলে আপনার সোনামণির দাঁত হবে সুস্থ, সবল ও হাস্যজ্জল।
 আপনিও চাইলে সবাইকে সচেতন করতে পারেন, পোস্টটি শেয়ার করার মাধ্যমে।
সবাই ভাল থাকুন, সুস্থ থাকুন, আপনার শিশুর দিকে খেয়াল রাখুন।
 ধন্যবাদ সবাইকে।

ডা. তুহিন শর্মা
বিডিএস (ডি ইউ),পি.জি.টি (এস.এস.এইচ),ঢাকা।
ওরাল হেলথ্ ও রিসার্চ সেন্টার
       (সনোল্যাবের পাশে)
        ধাপ, জেল রোড; রংপুর।

কিছু গুরুত্ত্বপূর্ণ কথা......

কিছু গুরুত্ত্বপূর্ণ কথা......(Some important tips)

* দাঁত ব্রাশের আগে ডেন্টাল ফ্লস (Dental Floss) [এক ধরনের নাইলনের চিকন সুতা, বাজারে ডেন্টাল ফ্লস (Dental Floss) নামে কিনতে পাওয়া যায়] দিয়ে দাঁত ফ্লসিং করে নিন।
* আপনার ব্রাশটি ৩ মাস পর পর পরিবর্তন করুন [ব্রাশের ব্রিসলগুলো বাঁকা হয়ে গেলেই নতুন ব্রাশ ব্যাবহার করুন।]
* বামে ডানে ব্রাশ না করে উপরের দাঁত উপর থেকে নিচে এবং নিচের দাঁত নিচ থেকে উপরের দিকে ব্রাশ করুন,একইভাবে দাঁতের ভিতরের দিকেও ব্রাশ করুন। দাঁতের উপরের অংশ[যে অংশ দিয়ে আমরা খাবার চাবাই],উপরের তালু এবং জিহ্বাও পরিস্কার করুন।
*মাঝারি ধরনের ও নরম ব্রিসল আছে এমন ব্রাশ ব্যাবহার করুন।
* ব্রাশের পর মাউথ ওয়াশ দিয়ে ৩০ সেকেন্ড কুলি করে ফেলে দিন।
* মিষ্টিজাতীয় পানীয় সরাসরি না পান করে পাইপ দিয়ে পান করুন,এতে দাঁতের সংস্পর্শ পরিত্যাগ করা যাবে এবং এনামেল ক্ষয় কম হবে।
* এ ধরনের জুস বা কোক পান করার পরে ভালো করে কুলি করে নিন, কারন এসব ড্রিংকে অনেক ধরনের ক্ষতিকর এসিড থাকে।।
*গাভীর দুধ পান করুন, দুধে প্রচুর পরিমানে ক্যালসিয়াম আছে;যা হাড় এবং দাঁত শক্ত করতে কাজ করে।
* খাবারের পরে চুইংগাম চাবাতে পারেন, যা মুখ ভেজা রাখবে এবং দাঁতের খাদ্যকনা পরিস্কারে সাহায্য করবে।
*ধূমপানের অভ্যাস থাকলে পরিহার করুন নতুবা মুখে দুর্গন্ধ (Bad smell) হবে, মাড়িতে প্রদাহ ( Inflammation of gum) হবে।
  
আপনি চাইলে সবাইকে সচেতন করতে পারেন, পোস্টটি শেয়ার করার মাধ্যমে।
সবাই ভাল থাকুন, সুস্থ থাকুন,নিজের দিকে খেয়াল রাখুন। ধন্যবাদ সবাইকে।


ডা. তুহিন শর্মা
বিডিএস (ডি ইউ),পি.জি.টি (এস.এস.এইচ),ঢাকা।
ওরাল হেলথ্ ও রিসার্চ সেন্টার
       (সনোল্যাবের পাশে)
        ধাপ, জেল রোড; রংপুর।
রংপুর।

Sunday, February 1, 2015

মুখে ঘা ও প্রতিরোধ

মুখে ঘা:

মুখের ভেতর ছোট ছোট দানা। ঝাল কোনো খাবার খেলেই যন্ত্রণা বেড়ে যায়। মনে হতে পারে, এটি কঠিন কোনো অসুখ। আসলে মুখের ভেতরের ঝিল্লি আবরণ কোনো কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হলে মুখে ছোট ছোট দানার মতো ঘা দেখা দেয়। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এমনিতেই সেরে যায়। কিন্তু বারবার মুখে ঘা হলে এবং তা না সারলে অবশ্যই চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া উচিত। মুখে ঘা মারাত্মক কোনো রোগ নয় চিকিৎসার পরও যদি মুখের ঘা দু-তিন সপ্তাহ স্থায়ী হয়, তখন এর সঠিক কারণ বের করার জন্য পরীক্ষা করাতে পারেন। সাধারণত অজান্তে মুখ বা জিবে কামড় পড়লে, শক্ত টুথব্রাশ বা সুচালো বাঁকা দাঁতের আঘাতে, দাঁত ক্ষয়রোগ এবং মুখের পরিচ্ছন্নতা বজায় না থাকলেই ঘন ঘন মুখে ঘা হয়ে থাকে। এ ছাড়া নানা ধরনের ভাইরাস বা ছত্রাকের সংক্রমণ, ভিটামিনের অভাব, বিভিন্ন
ওষুধের প্রতিক্রিয়ায়ও ঘা হতে পারে। যাঁদের অনিয়ন্ত্রিত ডায়াবেটিস, হূদেরাগ, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম এবং দীর্ঘদিন ধরে ওষুধ গ্রহণ করছেন, তাঁদের মুখে জীবাণু বিস্তার করে এমন ঘা হতে পারে। লিউকোমিয়া, লাইকেন প্লানাস ইত্যাদি কারণেও মুখে ঘা হতে পারে। তবে সাধারণত সবচেয়ে বেশি যে কারণে মুখে ঘা হয়, তাকে বলে অ্যাপথাস আলসার। জিব, মাড়ি ও মুখের ভেতর দিকে অনেকটা ব্রণের মতো দেখতে সাদা ফুসকুড়ি বের হয়। এটি বারবার হয়। বিশেষ কোনো ভিটামিনের স্বল্পতা, কোনো দুশ্চিন্তা, অনিদ্রা, মুখের অস্বাস্থ্যকর অবস্থা, মানসিক অস্থিরতা ইত্যাদি কারণে হয়ে থাকে। তবে রক্ত পরীক্ষার পর জেনে নিতে হবে কী কারণে এ ধরনের ঘা হচ্ছে। এরপর চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধ খেলে সেরে যাবে।

কী করতে হবে:

 
-প্রচুর পানি পান করুন।
-লবণ-পানি দিয়ে বারবার কুলি করুন।
-মেডিকেটেড মাউথওয়াশ (Mouthwash) অ্যান্টিসেপটিক জেল
ব্যবহার করতে পারেন।
-মাড়িতে প্লাক জমলে তা অবশ্যই
স্কেলিং (Tooth Scaling) করিয়ে পরিষ্কার করতে হবে।
-ডায়াবেটিসসহ অন্যান্য দীর্ঘমেয়াদি রোগের সঠিক
চিকিৎসা বা নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।
-ভিটামিন ‘বি’-র স্বল্পতা, দুশ্চিন্তা, অনিদ্রা, মুখ
অপরিষ্কার, মানসিক
অস্থিরতা ইত্যাদি এড়িয়ে চলতে হবে।
-নিয়মিত পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করা।
-ধূমপান, জর্দা দিয়ে পান ইত্যাদি খাওয়ার অভ্যাস
ত্যাগ করা।
-প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শে ওষুধ সেবন করুন।


মুখ ও জিবের পরিচ্ছন্নতা:

 
-প্রতিদিন দুবার অন্তত দুই মিনিট ধরে দাঁত ব্রাশ
করবেন
-দুই থেকে তিন মাস অন্তর ব্রাশ পরিবর্তন করবেন
-চিনি, চিনির তৈরি খাবার—যেমন মিষ্টি,
চকলেট, জুস, কোমল পানীয়
ইত্যাদি বেশি খাওয়া ঠিক নয়। আঠালো চকলেট আরও
ক্ষতিকর।
-প্রতিদিন লবণ-পানি দিয়ে কুলি করার অভ্যাস
ভালো।
-ধূমপান বন্ধ করুন। গুল-জর্দা বা তামাক ব্যবহার
করবেন না।



-বছরে দুই বার অন্তত Dentist এর পরামর্শ নিন।

Friday, January 30, 2015

ডেন্টাল সার্জনের কাছে যাওয়ার পূর্বে যা করতে পারেন ঃ

http://dentaltreatmentbd.blogspot.com/p/static-home-page.html 

মাড়ি বা দাঁতের আঘাতজনিত ব্যাথা অথবা আপনার ক্ষয়প্রাপ্ত দাঁতে খাবার খাওয়ার সময় সৃষ্ট ব্যাথা খুবই যন্ত্রণাদায়ক।ব্যাথা আরো বাড়তে পারে যদি দাঁত ও মাড়িতে খাদ্যকনা লেগে থাকে।যদি ভালোভাবে ব্রাশ ও ফ্লস না করেন তবে লেগেথাকা খাদ্যকনায় ব্যাকটেরিয়া বংশবৃদ্ধি করবে এবং মাড়ি ও দাঁতে রোগসংক্রমণ করবে,এমনকি ফোঁড়া বা পুঁজ ও হতে পারে।

ডেন্টাল সার্জনের কাছে যাওয়ার পূর্বে যা করতে পারেন ঃ


১। কুসুম গরম পানির সাথে পরিমাণমতো লবণ মিশিয়ে দিনে ৭-৮ বার কুলি করুন,এতে রোগাক্রান্ত দাঁতটি ভালো না হলেও ফুলে যাওয়া মাড়িতে আরামবোধ হবে।
২। গর্ত হওয়া দাঁতে খাবার আটকে যাওয়ার ফলে ব্যাথা হলে ভালো করে ব্রাশ করুন ও ১ নং নিয়ম অনুসরণ করুন।
৩। যদি কোন ফিলিং পড়ে যাওয়ার জন্য ব্যাথা হয় তবে ওই স্থানে তুলা দিয়ে সামান্য লবঙ্গ তেল দিয়ে রাখতে পারেন,এতে ব্যাথা সাময়িকভাবে কমে যাবে।
৪। এবার দ্রুত আপনার ডেন্টিস্টের (Dentist) শরণাপন্ন হন।

আপনার ডেন্টিস্ট যা করবেনঃ

১। প্রথমে আপনার দাঁত ব্যাথার ইতিহাস শুনতে চাবেন, যেমন কতদিন থেকে ব্যাথা,ব্যাথাটা কি সবসময় করে নাকি কোন কিছু খাওয়ার সময়,ব্যাথা হলে মাথা,কানসহ ব্যাথা করে কিনা?,ঠাণ্ডা বা গরম পানিতে দাঁত শিরশির করে কিনা,পূর্বে দাঁতের অন্যকোন চিকিৎসা করেছিলেন কিনা ইত্যাদি।
২। যদি আপনার দাঁতে সামান্য গর্ত হয়ে থাকে বা পূর্বে করা কোন ফিলিং উঠে যায় বা দুর্বল হয়ে যায় তবে ফিলিং করে দিতে পারেন, দাঁতের গোঁড়ায় পাথর জমলে তা স্কেলিং স্কেলিং (Scaling) এর মাধ্যমে পরিষ্কার করে দিতে পারেন।
৩। দাঁতে কোন বড় গর্ত হয়ে থাকে তবে তা রুট ক্যানাল চিকিৎসার (Root Canal Treatment) মাধ্যমে ব্যাথামুক্ত করতে পারেন।পরবর্তীতে তা ক্যাপ করে সংরক্ষণ করতে পারেন।
৪। যদি মাড়িতে পুঁজ হয়ে ফুলে যায় তবে পুঁজ বের করে সেলাইন ড্রেসিং দিতে পারেন এবং ওই দাঁতে রুট ক্যানেল করার কথা বলতে পারেন।চিকিৎসা চলাকালীন এক্স-রে করার প্রয়োজন হতে পারে।
৫। এন্টিবায়োটিক,ব্যাথা নিবারক ও গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ ব্যাবস্থাপত্রে দিতে পারেন। ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া এন্টিবায়োটিক ও কোনপ্রকার ব্যাথার ওষুধ খাবেন না।।
মনে রাখবেন,মাড়ি ফুলে গেলে তা অবহেলা করবেন না, দীর্ঘদিন এভাবে থাকলে তা বড় রকমের অসুখ এমনকি আপনার মূল্যবান জীবনও ঝুঁকির মুখে পরতে পারে।। 




ডা. তুহিন শর্মা
বিডিএস (ডি ইউ)
মেডিনোভা ডেন্টাল কেয়ার

Thursday, January 29, 2015

তথ্য গোপন করবেন না

তথ্য গোপন করবেন না ঃ

নিজের ভালো চিকিৎসার স্বার্থেই আপনি আপনার
ডেন্টাল সার্জন / ডেন্টিস্ট’ (Dentist) এর কাছে কোন তথ্য
লুকাবেন না । যে তথ্যগুলো অবশ্যই বলবেন তা হলো:

১। আপনার রোগের পূর্ণ ইতিহাস; যেমন কতদিন
থেকে আপনার দাঁতের ব্যাথা, পূর্বে অন্য কোথাও উক্ত
দাঁতের কোন চিকিৎসা করেছিলেন কিনা?,
করলে কী করেছিলেন বা পূর্বের কোন প্রেস্ক্রিপসন...
থাকলে দেখাবেন।।

২। আপনার হার্টের কোন সমস্যা আছে কিনা বা কোন
মেজর অপারেশন হয়েছিল কিনা তা বলবেন।।

৩। আপনার শরীরের কোন অংশ কাটা গেলে যদি প্রচুর
পরিমাণে রক্তপাত হয় বা সহজে রক্তপড়া বন্ধ না হয়
তবে তা বলবেন।।

৪। আপনি অন্যকোন রোগের ওষুধ খাচ্ছেন
কিনা [ বিশেষ করে এসপিরিন জাতীয় যেমন
ইকস্প্রিন ], খেলে ওষুধের নাম বা প্রেস্ক্রিপসন
দেখাবেন।।

৫। আপনার কিডনির কোন
সমস্যা আছে কিনা [যা আপনি জানেন] তা বলবেন।।

৬। আপনার যদি উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস,
বাতজ্বর, এ্যাজমা বা হাঁপানি থাকে তবে তা নিজ
থেকে অবশ্যই জানাবেন।।

৭। আপনার যদি জন্ডিস হয়ে থাকে বা ২ মাস
আগে হয়েছিল এমন হয় তবে তা আপনি অবশ্যই
জানাবেন।।

৮। আপনি যদি জানেন যে, আপনি HIV পজিটিভ
তবে তা জানাতে দ্বিধাবোধ করবেন না।।

৯। মায়েদের ক্ষেত্রে যদি কেউ গর্ভবতী থাকেন,
বা বাচ্চাকে দুধ খাওয়াচ্ছেন এমন হয়
তবে তা আপনার ডেন্টিস্ট কে জানাতে ভুলবেন না।।

আপনি চাইলে সবাইকে সচেতন করতে পারেন,
পোস্টটি শেয়ার করার মাধ্যমে।
সবাই ভাল থাকুন, সুস্থ থাকুন, নিজের দিকে খেয়াল
রাখুন। ধন্যবাদ সবাইকে।

ডা. তুহিন শর্মা 

ডেন্টাল সার্জন (Dentist) 

Wednesday, January 28, 2015

Dental Care -- How to do you take care of your tooth?

Don't stop smile,it's heaven
Dentist say that the most important part of your tooth care happens at home. Brushing & flossing properly, can help prevent dental caries/tooth decay, gum & periodontal disease.

If you are like most people, you don't exactly look forward to facing a dentist's drill. So, wouldn't it be better to prevent cavities before they begin?

Primary dental care is more important for your tooth. However checkup your tooth twice a year by your dentist.




Medinova-dental-care-Rangpur